বৃহস্পতিবার, ১৭ Jul ২০২৫, ১২:৩৯ অপরাহ্ন

বিজ্ঞাপন :
সংবাদিক নিয়োগ! আপনি যদি সাংবাদিকতা এবং প্রতিবেদনে অভিজ্ঞ হন এবং ব্রেকিং নিউজ থেকে প্রাথমিক প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য আগ্রহী হন, তবে সম্মানিত সংবাদ সংস্থা তে আপনার জন্য সুযোগ আছে। সংবাদিক মান্যতা এবং প্রতিবেদন ক্ষমতা সাথে জয়েন করুন।
সংবাদ শিরোনাম
এনসিপির পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন ছাত্রলীগের গোপালগঞ্জে স্কুলছাত্রের গোপনাঙ্গে আঘাত ও চাকু দিয়ে কাটার হুমকি: দুই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা গোপালগঞ্জে নবম শ্রেণির ছাত্রী নিখোঁজ, উদ্বিগ্ন পরিবার গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় মহাসড়কে ছোট বড় খানাখন্দ, ভোগান্তিতে হাজারো মানুষ দ্রুত সংস্কারের দাবি স্থানীয়দের গোপালগঞ্জে তরুণদের মাঝে নেতৃত্ব তৈরির লক্ষ্যে কাজ করছে ‘ইউপিজি’-গ্রাম থেকেই উঠে আসুক পরিবর্তনের অগ্রদূত গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলামের দাফন সম্পন্ন গোপালগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক মেঘলা অন্তরার জন্মদিন উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাদেশ ভারতের উপর নির্ভর করে থাকবে না, নিজের পায়ে দাঁড়াবে” টুঙ্গিপাড়া বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে আসাদুজ্জামান রিপন: গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্য সেজে প্রতারণার অভিযোগে ১ – প্রতারক আটক

গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় মহাসড়কে ছোট বড় খানাখন্দ, ভোগান্তিতে হাজারো মানুষ দ্রুত সংস্কারের দাবি স্থানীয়দের

 

মোঃ শিহাব উদ্দিন গোপালগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি।

গোপালগঞ্জ-পয়সারহাট আঞ্চলিক মহাসড়কের কোটালীপাড়া উপজেলা সদরের জিরো পয়েন্ট এলাকায় ভেঙে পড়া সড়ক ও অসংখ্য খানাখন্দে জনদুর্ভোগ চরমে উঠেছে। প্রতিদিন দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন শত শত যাত্রী ও পথচারী।

এই গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন পায়রা বন্দর, মংলা বন্দর এবং বরিশাল থেকে দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় যাতায়াত করে হাজারো যানবাহন। অথচ সড়কের পশ্চিমপাড় অংশে বড় গর্ত ও ভাঙাচোরা রাস্তায় ভ্যান, ইজিবাইক ও মোটরসাইকেল উল্টে পড়ে প্রায় প্রতিদিনই ছোট-বড় দুর্ঘটনা ঘটছে। বৃষ্টির সময় এসব গর্তে পানি জমে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হওয়ায় দুর্ঘটনার ঝুঁকি আরও বেড়ে গেছে।

স্কুল শিক্ষার্থীরাও ঝুঁকিতে
উপজেলার সাতটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রায় পাঁচ হাজার শিক্ষার্থী প্রতিদিন এই ভাঙা রাস্তায় যাতায়াত করছে।
কমলকুঁড়ি বিদ্যানিকেতনের প্রধান শিক্ষক ইদ্রিসুর রহমান বলেন,
“প্রতিদিন চোখের সামনে একাধিক দুর্ঘটনা দেখি। শিক্ষার্থীদের জন্য এটা খুবই ভয়ংকর। দীর্ঘদিনেও সংস্কার হচ্ছে না।”

ভ্যানচালক জামির মোল্লা বলেন,
“রাস্তায় যতবার চালাই, ততবার ভয়ে থাকি। একেকবার মনে হয়—আজ বুঝি আর ফিরতে পারবো না। দ্রুত মেরামত দরকার।”

স্থানীয় পরিবহন শ্রমিক আলম মিয়া বলেন,
“পশ্চিমপাড় অংশে সড়কের অর্ধেকটাই গর্ত। বর্ষায় এটা আরও বিপজ্জনক হয়ে ওঠে।”

এ বিষয়ে কোটালীপাড়ার ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মাসুম বিল্লাহ বলেন,
“সড়ক ও জনপথ বিভাগকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। তারা দ্রুত ব্যবস্থা নেবে বলে আশ্বস্ত করেছে।”

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত