শনিবার, ০৭ Jun ২০২৫, ১২:০৩ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞাপন :
সংবাদিক নিয়োগ! আপনি যদি সাংবাদিকতা এবং প্রতিবেদনে অভিজ্ঞ হন এবং ব্রেকিং নিউজ থেকে প্রাথমিক প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য আগ্রহী হন, তবে সম্মানিত সংবাদ সংস্থা তে আপনার জন্য সুযোগ আছে। সংবাদিক মান্যতা এবং প্রতিবেদন ক্ষমতা সাথে জয়েন করুন।
সংবাদ শিরোনাম
গোপালগঞ্জে পবিত্র ঈদুল আজহার প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭:৩০ মিনিটে । গোপালগঞ্জ সহ দেশ ও প্রবাসের সংবাদকর্মী সহ সকলকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সাংবাদিক – মো. শিহাব উদ্দিন। গোপালগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ইয়াবা, দেশীয় অস্ত্র ও নগদ টাকাসহ গ্রেফতার ১ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় ইতিহাসে প্রথম নারী নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)হিসেবে ফারজানা আক্তারের যোগদান। গোপালগঞ্জে সরকারি জমি ফাঁকা থাকলেও ব্যক্তি মালিকানাধীন জমিতে জোরপূর্বক রাস্তা নির্মাণের অভিযোগ। গোপালগঞ্জে বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস ২০২৫ পালিত গোপালগঞ্জ ট্যাকসেস বার এসোসিয়েশন (জিটিবিএ) সদস্যদের মিলন-মেলা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান: ২০২৫ টুঙ্গিপাড়ায় গভীর রাতে গৃহকত্রীকে চোখ-মুখ বেঁধে ডাকাতির অভিযোগ গোপালগঞ্জের নির্বাচিত জেলা বাস মালিক সমিতি আহ্বায়ক ও নির্বাচন পরিচালনা কমিটির নিকট ক্ষমতা হস্তান্তর। গোপালগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু সালেহ আনসার উদ্দিন – এতিম ছেলের ‘বাবা’ হলেন

কোটালীপাড়ায় পাগলি হয়েছেন মা, বাবা হলেন না কেউ৷

 

দরজা-জানালা বিহীন ভাঙাচোরা পরিত্যক্ত এক ঘরে অগোছালো চুল ও ছেড়া-ময়লা পোশাকের এক মহিলার কোলে নবজাতক শিশু। বাড়ির বাড়ির উঠানে ভিড় করছেন এলাকার বিভিন্ন বয়সের নারী-পুরুষ। সকলেই আগ্রহ নিয়ে দেখতে এসেছে নবজাতক শিশুটিকে।

শিশুটির মা ৩৫ বছর বয়সী মাহমুদা খানম মানসিক ভারসাম্যহীন এক পাগলি। গত শনিবার বিকেলে এই ঘরেই মাহামুদা খানম এক পুত্র সন্তানের মা হয়েছে। তবে সন্তানের বাবা হয়নি কেউ। কে এই সন্তানের বাবা এই নিয়ে এলাকাবাসীর মাঝে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
মাহমুদা খানম সিতাইকুন্ড গ্রামের দিনমজুর মালেক মিয়া ও গৃহিণী জয়েদা বেগমের মেয়ে। ৫ সন্তানের মধ্যে মাহমুদা সকলের বড়।
মাহমুদার মা বলেন, মাহামুদা খানম ১০ বছর আগে পরিবারের অভাবের তাড়নায় ঢাকায় গার্মেন্টসে চাকুরি নেয়। সেখানে ভালোবেসে এক ছেলেকে বিয়ে করেন। বিয়ের কিছুদিন পর ওই ছেলে মাহমুদাকে ছেড়ে চলে গেলে মানসিক ভারসাম্য হয়ে পড়েন। এরপর গ্রামের বাড়িতে চলে আসেন।
বাড়িতে এসে স্থানীয় সিতাইকুন্ড বাজারসহ আশেপাশের এলাকায় ঘুরে বেড়াতে শুরু করেন। অনেক চেষ্টা করেও মাহামুদাকে বাড়িতে আটকে রাখতে পারি নাই।
কয়েকমাস আগে থেকে মাহামুদার শারীরিক পরিবর্তন লক্ষ্য করলেও আমরা আমলে নেই নাই। এভাবেই কয়েকমাস কেটে যায়। তবে কিছুদিন আগে বিষয়টি বুঝতে পেরে জানার চেষ্টা করলে মাহমুদা বাড়ি থেকে চলে যায়। কিছু বলতে গেলে সবাইকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি এমনকি মারধর করতে আসে।
গত শনিবার বিকালে মাহামুদা পুত্র সন্তানের মা হয়। কিন্তু এই সন্তানের পিতৃ পরিচয়ের দায়িত্ব নিচ্ছেন না কেউ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকাবাসী বলেন, গত দু’বছর আগেও মাহমুদা একবার অন্তঃসত্ত্বা হয়েছিল। তখন মাহামুদার গর্ভপাত করানো হয়৷

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত